ঢাকা,  বৃহস্পতিবার
৫ ডিসেম্বর ২০২৪ , ০১:১৪ মিনিট

Donik Barta

শিরোনাম:

* বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে লক্ষ্যমাত্রা: ৪-৫ শতাংশে নামানো হবে * কারামুক্ত হলেন সাবেক এসপি বাবুল আক্তার * জাতির অস্তিত্ব রক্ষায় ঐক্যের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার * চীনকে হারিয়ে অনূর্ধ্ব-২১ হকি বিশ্বকাপে বাংলাদেশের ইতিহাস * ইমাম হোসেন তাঈম হত্যা মামলায় যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি গ্রেপ্তার * অদৃশ্য শক্তির বিরুদ্ধে ধৈর্যের সঙ্গে লড়াই করতে হবে: তারেক রহমান * বিপিএল থিম সংয়ের কিছু লাইন লিখেছেন ড. ইউনূস * ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক বিষয়ে একচুলও ছাড় নয়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের তীব্র প্রতিবাদ * দক্ষিণ কোরিয়ায় সামরিক আইন জারি * জাতীয় ঐক্যের আহ্বান জানাবেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস

রাজধানীতে ব্যাটারিচালিত রিকশা বন্ধে সেনাবাহিনীর অভিযান, তীব্র যানজট ও উত্তেজনা

repoter

প্রকাশিত: ০৩:০৭:০০অপরাহ্ন , ২১ নভেম্বর ২০২৪

আপডেট: ০৩:০৭:০০অপরাহ্ন , ২১ নভেম্বর ২০২৪

অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া। ছবি : সংগৃহীত

ছবি: অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া। ছবি : সংগৃহীত

রাজধানী ঢাকায় হাইকোর্টের নির্দেশে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলাচল বন্ধে অভিযান চালাতে গিয়ে উত্তপ্ত পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সকালে মিরপুর ও মহাখালীসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় রিকশাচালকরা সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ শুরু করেন, যা দুপুরে রেললাইন অবরোধ পর্যন্ত গড়ায়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী রাস্তায় নামলে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে, আন্দোলনকারীরা ইটপাটকেল নিক্ষেপ করলে উত্তেজনা আরও বৃদ্ধি পায়। মহাখালীর লেভেল ক্রসিং এলাকায় চালকরা অবস্থান নিয়ে পুলিশের ওপর আক্রমণ করলে তাদের ছত্রভঙ্গ করতে সেনাবাহিনী হস্তক্ষেপ করে। একইভাবে, মিরপুর-১০ নম্বর গোলচত্বরে অবরোধকারীদেরও সরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা হয়। এদিন সকাল থেকে আগারগাঁও, কল্যাণপুর, গাবতলী, মোহাম্মদপুর, ডেমরাসহ বিভিন্ন স্থানে অটোরিকশা চালকদের আন্দোলনে তীব্র যানজট সৃষ্টি হয়। আদালতের আদেশ অনুযায়ী, তিন দিনের মধ্যে রাজধানীতে প্রায় ৮ লাখ ব্যাটারিচালিত রিকশা বন্ধ করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। তবে দীর্ঘদিন ধরেই মূল সড়কে অনুমতি ছাড়াই এসব রিকশা চলাচল করছে, যা গত কয়েক মাসে লক্ষাধিক রিকশার বিরুদ্ধে অভিযান চালানোর পরও বন্ধ করা যায়নি। চালকদের দাবি, এই নিষেধাজ্ঞা তাদের জীবিকা হুমকির মুখে ফেলছে, তাই আন্দোলনে নামতে বাধ্য হয়েছেন। যদিও সরকার ও আদালত বিষয়টি পরিবহন নীতিমালা বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে দেখছে, তবু সংকট উত্তরণে তাৎক্ষণিক সমাধান এখনো অনিশ্চিত।

repoter