ঢাকা,  বৃহস্পতিবার
৩ এপ্রিল ২০২৫ , ০২:৪৯ মিনিট

Donik Barta

শিরোনাম:

* চাঁদপুরের ৪০টি গ্রামে সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে ঈদ রবিবার * প্রতিযোগী না হয়ে প্রতিপক্ষ হলে ক্ষতিই নিজেদের: পঞ্চগড়ে সারজিস আলম * জুলাই বিপ্লবের শহীদ পরিবারদের পাশে নারায়ণগঞ্জের জেলা প্রশাসক * ভূমিকম্প বিধ্বস্ত মিয়ানমারে যাচ্ছে বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনীর উদ্ধারকারী দল * শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা গেছে, সৌদিতে রবিবার ঈদ উদযাপিত হবে * “বাংলাদেশ কোরআনের উর্বর ভূমি” — পিএইচপি কোরআনের আলো প্রতিযোগিতায় ধর্ম উপদেষ্টার উচ্ছ্বসিত প্রশংসা * চা শ্রমিকদের পাশে সিলেটের ডিসি — দুর্দশায় ত্রাণ নিয়ে হাজির প্রশাসন * সাত বছর পর পরিবারের সান্নিধ্যে ঈদ উদযাপন করছেন খালেদা জিয়া * মিয়ানমার ও থাইল্যান্ডে ভয়াবহ ভূমিকম্পে শতাধিক মৃত্যুর আশঙ্কা * আগামীকাল রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর ২ ঘণ্টার লেনদেন

রাজধানীতে ব্যাটারিচালিত রিকশা বন্ধে সেনাবাহিনীর অভিযান, তীব্র যানজট ও উত্তেজনা

repoter

প্রকাশিত: ০৩:০৭:০০অপরাহ্ন , ২১ নভেম্বর ২০২৪

আপডেট: ০৩:০৭:০০অপরাহ্ন , ২১ নভেম্বর ২০২৪

অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া। ছবি : সংগৃহীত

ছবি: অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া। ছবি : সংগৃহীত

রাজধানী ঢাকায় হাইকোর্টের নির্দেশে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলাচল বন্ধে অভিযান চালাতে গিয়ে উত্তপ্ত পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সকালে মিরপুর ও মহাখালীসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় রিকশাচালকরা সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ শুরু করেন, যা দুপুরে রেললাইন অবরোধ পর্যন্ত গড়ায়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী রাস্তায় নামলে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে, আন্দোলনকারীরা ইটপাটকেল নিক্ষেপ করলে উত্তেজনা আরও বৃদ্ধি পায়। মহাখালীর লেভেল ক্রসিং এলাকায় চালকরা অবস্থান নিয়ে পুলিশের ওপর আক্রমণ করলে তাদের ছত্রভঙ্গ করতে সেনাবাহিনী হস্তক্ষেপ করে। একইভাবে, মিরপুর-১০ নম্বর গোলচত্বরে অবরোধকারীদেরও সরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা হয়। এদিন সকাল থেকে আগারগাঁও, কল্যাণপুর, গাবতলী, মোহাম্মদপুর, ডেমরাসহ বিভিন্ন স্থানে অটোরিকশা চালকদের আন্দোলনে তীব্র যানজট সৃষ্টি হয়। আদালতের আদেশ অনুযায়ী, তিন দিনের মধ্যে রাজধানীতে প্রায় ৮ লাখ ব্যাটারিচালিত রিকশা বন্ধ করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। তবে দীর্ঘদিন ধরেই মূল সড়কে অনুমতি ছাড়াই এসব রিকশা চলাচল করছে, যা গত কয়েক মাসে লক্ষাধিক রিকশার বিরুদ্ধে অভিযান চালানোর পরও বন্ধ করা যায়নি। চালকদের দাবি, এই নিষেধাজ্ঞা তাদের জীবিকা হুমকির মুখে ফেলছে, তাই আন্দোলনে নামতে বাধ্য হয়েছেন। যদিও সরকার ও আদালত বিষয়টি পরিবহন নীতিমালা বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে দেখছে, তবু সংকট উত্তরণে তাৎক্ষণিক সমাধান এখনো অনিশ্চিত।

repoter