ছবি: ছবি: সংগৃহীত
আগামী ২০২৫ সালের অমর একুশে বইমেলা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আয়োজন করা যাবে না বলে জানিয়েছে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়। গত এক দশক ধরে বাংলা একাডেমির পাশাপাশি সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বইমেলা অনুষ্ঠিত হয়ে আসলেও, আসন্ন বইমেলার জন্য বাংলা একাডেমিকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান বরাদ্দ দেওয়া হয়নি। ৬ নভেম্বর বাংলা একাডেমিকে পাঠানো এক চিঠিতে মন্ত্রণালয় জানায়, মেলা এবার থেকে একাডেমি প্রাঙ্গণেই আয়োজন করতে হবে।
বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক মোহাম্মদ আজম গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন যে, সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বইমেলার আয়োজন পুনরায় অনুমোদনের জন্য আপিল করবেন তারা। তার কথায়, “গণপূর্ত ও গৃহায়ণ মন্ত্রণালয় সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বইমেলা আয়োজন করতে নিষেধ করেছে এবং একাডেমি প্রাঙ্গণের ভেতরেই মেলা করার নির্দেশ দিয়েছে। তবে বাংলা একাডেমির পক্ষ থেকে আমরা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মেলা আয়োজনের অনুমোদন পাওয়ার চেষ্টা চালাবো।”
১৯৭২ সালে ভাষার মাসে বাংলা একাডেমির প্রাঙ্গণে প্রথমবার চাটাই বিছিয়ে বই বিক্রি শুরু করেন মুক্তধারা প্রকাশনার প্রতিষ্ঠাতা চিত্তরঞ্জন সাহা। এরপর ১৯৮৪ সাল থেকে বাংলা একাডেমির নীতিমালার আওতায় বইমেলা "অমর একুশে গ্রন্থমেলা" নামে প্রতিষ্ঠা পায়। পরে, ২০২১ সালে এই মেলার প্রাতিষ্ঠানিক নামকরণ করা হয় "অমর একুশে বইমেলা" হিসেবে, যা বাংলাদেশের সংস্কৃতির এক অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে।আগামী ২০২৫ সালের অমর একুশে বইমেলা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আয়োজন করা যাবে না বলে জানিয়েছে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়। গত এক দশক ধরে বাংলা একাডেমির পাশাপাশি সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বইমেলা অনুষ্ঠিত হয়ে আসলেও, আসন্ন বইমেলার জন্য বাংলা একাডেমিকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান বরাদ্দ দেওয়া হয়নি। ৬ নভেম্বর বাংলা একাডেমিকে পাঠানো এক চিঠিতে মন্ত্রণালয় জানায়, মেলা এবার থেকে একাডেমি প্রাঙ্গণেই আয়োজন করতে হবে।
বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক মোহাম্মদ আজম গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন যে, সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বইমেলার আয়োজন পুনরায় অনুমোদনের জন্য আপিল করবেন তারা। তার কথায়, “গণপূর্ত ও গৃহায়ণ মন্ত্রণালয় সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বইমেলা আয়োজন করতে নিষেধ করেছে এবং একাডেমি প্রাঙ্গণের ভেতরেই মেলা করার নির্দেশ দিয়েছে। তবে বাংলা একাডেমির পক্ষ থেকে আমরা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মেলা আয়োজনের অনুমোদন পাওয়ার চেষ্টা চালাবো।”
repoter