ছবি: ছবি: সংগৃহীত
৫ই আগষ্টের পর পরই শ্রমিক নেতা সুমন ভুইয়া সদরঘাট দখলে নিয়ে তার বাহীনি পরিচালনার দায়িত্বে নৌযানের নেতা জাকির হোসেন মিলন,সাজ্জাদ,আওয়ামিলীগের নয়নকে প্রধান করে, তাদের মাধ্যমে বিভিন্ন লন্চ থেকে চাঁদাবাজি শুরুকরে।লন্চে পানি সাপ্লাই,বাজার সাপ্লাই,তেল সাপ্লাই,হকার বানিজ্য,লন্চের সুপারভাইজার সবই তাদের নিয়ন্ত্রনে নিয়েছে।তারপর শুরু হয় সদর ঘাটের আশে পাশের সমস্ত ফুট,দোকানপাট দকল বানিজ্য,সুমনের নাম এখন ভুইয়া সাহেব।বর্তমানে ভুইয়া সাহেব বিবিন্ন দোকান মালিক সমিতির মাননিয় সভাপতি,তিনি ইসরাক সাহেবকে খুশি রাখতে চাঁদাবাজিতে লোক সেট করে রেখে প্রতিদিন মিছিল,মিটিং এ মিডিয়া কভারেজ দিয়ে নিজেকে বিশাল বড় মাপের নেতা জাহির করে চলছেন্সে আওয়ামি লীগের প্রভাবশালী লন্চ মালিক কামাল,আওলাদ,চেয়ারম্যান ইকবালদের বয়াবসা টিকিয়ে রাখতে দায়িত্ব নিয়ে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নিয়ে,ঐ টাকা দিয়ে নামে,বেনামে ভয়ভিতি দেখিয়ে নামমাত্র মুল্যে অনেকগুলি দোকান কিনে নিয়ে দোকান মালিক সমিতির সভাপতির আসন দকলে নিয়েছেন।তারই ধারাবাহিকতায় সেনাবাহীনি কয়াম্পের আশে পাশের দোকানগুলি গোপনে দকল নিয়ে মাসিক ভাড়া দিয়ে অবৈধ উপার্জন করে ধরাকে সরাগ্যান করে চলছেন।এদিকে দলিয়ভাবমুর্তি তলানিতে নেমে আসছে এদিকে তার কোন খেয়াল নাই।কারন ৫ তারিখের আগে ছিল ভুইয়া সাহেব হতদরিদ্র,বাসার বাজার যোগাতে মনুষের দারে হাত পাতা ছাড়া কোন উপায় ছিল না।
repoter