ঢাকা,  বৃহস্পতিবার
৩ এপ্রিল ২০২৫ , ০২:৪৫ মিনিট

Donik Barta

শিরোনাম:

* চাঁদপুরের ৪০টি গ্রামে সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে ঈদ রবিবার * প্রতিযোগী না হয়ে প্রতিপক্ষ হলে ক্ষতিই নিজেদের: পঞ্চগড়ে সারজিস আলম * জুলাই বিপ্লবের শহীদ পরিবারদের পাশে নারায়ণগঞ্জের জেলা প্রশাসক * ভূমিকম্প বিধ্বস্ত মিয়ানমারে যাচ্ছে বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনীর উদ্ধারকারী দল * শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা গেছে, সৌদিতে রবিবার ঈদ উদযাপিত হবে * “বাংলাদেশ কোরআনের উর্বর ভূমি” — পিএইচপি কোরআনের আলো প্রতিযোগিতায় ধর্ম উপদেষ্টার উচ্ছ্বসিত প্রশংসা * চা শ্রমিকদের পাশে সিলেটের ডিসি — দুর্দশায় ত্রাণ নিয়ে হাজির প্রশাসন * সাত বছর পর পরিবারের সান্নিধ্যে ঈদ উদযাপন করছেন খালেদা জিয়া * মিয়ানমার ও থাইল্যান্ডে ভয়াবহ ভূমিকম্পে শতাধিক মৃত্যুর আশঙ্কা * আগামীকাল রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর ২ ঘণ্টার লেনদেন

কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত থেকে অস্ত্রসহ দুই যুবক আটক

repoter

প্রকাশিত: ০৬:১৭:২৫অপরাহ্ন , ০২ ডিসেম্বর ২০২৪

আপডেট: ০৬:১৭:২৫অপরাহ্ন , ০২ ডিসেম্বর ২০২৪

ছবি: সংগৃহীত

ছবি: ছবি: সংগৃহীত

কক্সবাজারের সমুদ্র সৈকত থেকে সোমবার (২ ডিসেম্বর) দুই যুবককে আটক করেছে পুলিশ। তাদের কাছে দেশীয় তৈরী চারটি বন্দুক ও দুটি ৭.৬ বোরের রাইফেলের গুলি উদ্ধার করা হয়েছে। দুপুরের আগে, সকাল সোয়া ১১ টায় কক্সবাজারের সুগন্ধা পয়েন্ট সংলগ্ন ঝাউবাগান এলাকায় তাদের আটক করা হয়।

আটককৃতরা হলেন মহেশখালী পৌরসভার গোরকঘাটা উত্তর ঘোনারপাড়ার বাসিন্দা মো. জকরিয়ার ছেলে ইকবাল হোসেন ফয়সাল (৩৪) এবং ছোট মহেশখালী ইউনিয়নের লম্বাঘোনা এলাকার মো. আবুল কালামের ছেলে মো. আরমান হোসেন (৩৪)।

কক্সবাজার সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ইলিয়াস খান জানান, পুলিশ সকালেই খবর পায় যে, সুগন্ধা পয়েন্ট সংলগ্ন ঝাউবাগান এলাকায় কয়েকজন সশস্ত্র অবস্থায় অবস্থান করছে। ওই তথ্যের ভিত্তিতে পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে সন্দেহজনক দুই যুবক দৌঁড়ে পালানোর চেষ্টা করে। তাদের ধাওয়া করে আটক করা হয়। এরপর আটককৃতদের সঙ্গে থাকা একটি ব্যাগ তল্লাশি করে, সেখানে চারটি দেশীয় বন্দুক এবং দুটি ৭.৬ বোরের রাইফেল গুলি পাওয়া যায়।

পুলিশ জানায়, আটককৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে তারা আরও কিছু তথ্য প্রদান করে। এর ভিত্তিতে তাদের ব্যবহৃত একটি মোটরসাইকেলও উদ্ধার করা হয়, যা কিছু দূরে রাখা ছিল।

ওসি আরও জানান, আটককৃতদের কাছে পাওয়া অস্ত্রগুলোর উৎস এবং তারা কোথায় পাচার করতে যাচ্ছিল, সে বিষয়ে পুলিশ তদন্ত করছে। তাদের বিরুদ্ধে অস্ত্র আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে। পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদের মাধ্যমে প্রকৃত ঘটনা উদঘাটন করতে কাজ করছে।

এদিকে, কক্সবাজারের পুলিশ প্রশাসন এ ধরনের অভিযান আরও জোরদার করার ঘোষণা দিয়েছে। তাদের লক্ষ্য, জেলা এবং এর আশেপাশে যে কোনও ধরনের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড বা অবৈধ অস্ত্রবাণিজ্য রোধ করা।

repoter