ঢাকা,  শুক্রবার
১৯ ডিসেম্বর ২০২৫ , ০৩:৪২ মিনিট

Donik Barta

শিরোনাম:

* জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে মানবতাবিরোধী অপরাধ: ওবায়দুল কাদেরসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দাখিল * গুলিবিদ্ধ শরিফ ওসমান হাদির অবস্থা আশঙ্কাজনক, দেশে–বিদেশে উদ্বেগ * ঢাকা–দিল্লি সম্পর্কে নতুন করে উত্তেজনা, আজ চালু থাকছে ভারতীয় ভিসা কেন্দ্র * ৬৬ হাজার কোটি টাকার সম্পদ জব্দ, বিদেশে পাচার হওয়া অর্থ উদ্ধারে গতি আনছে সরকার * যুক্তরাষ্ট্রের ‘সন্ত্রাসবিরোধী যুদ্ধ’ ফিরিয়ে আনছেন ট্রাম্প, সমালোচনার কেন্দ্রে ভেনেজুয়েলা অভিযান * পাবনার বেড়ায় স্পিডবোটে এসে বাজারে ডাকাতি, ব্যবসায়ীরা আতঙ্কিত * যুক্তরাষ্ট্রের নতুন ভেনেজুয়েলা অভিযান: মাদুরো সরকারের ওপর চাপ বাড়ছে * ট্রাম্পের ২৮ দফা শান্তি পরিকল্পনা: ইউক্রেন–রাশিয়া যুদ্ধ বন্ধে নতুন জটিলতা * গুম ও মানবতাবিরোধী অভিযোগে ১৩ সেনা কর্মকর্তা ট্রাইব্যুনালে * বিএনপির ৪০টির বেশি আসনে মনোনয়নসংক্রান্ত অসন্তোষ, কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব ব্যস্ত সমাধান খুঁজতে

ভারত সীমান্তে বেড়া দেওয়ার ক্ষেত্রে চুক্তি মানার দাবি জানিয়েছে

repoter

প্রকাশিত: ১০:১৪:২৯অপরাহ্ন , ১৩ জানুয়ারী ২০২৫

আপডেট: ১০:১৪:২৯অপরাহ্ন , ১৩ জানুয়ারী ২০২৫

ছবি: সংগৃহীত

ছবি: ছবি: সংগৃহীত

ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, সীমান্তে যে বেড়া দেওয়ার কাজ চলছে, তা দুই দেশের সব চুক্তি ও প্রটোকল মেনেই করা হচ্ছে। সোমবার (১২ জানুয়ারি) ভারতে নিযুক্ত বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনার মো. নূরুল ইসলামকে তলব করে এই বার্তা দেওয়া হয়েছে। সাউথ ব্লকের পক্ষ থেকে জানানো হয়, সীমান্ত সুরক্ষার জন্যই এই বেড়া স্থাপন করা হচ্ছে এবং এটি চুক্তি অনুযায়ীই করা হচ্ছে।

ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রকাশিত একটি বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া, বাতি ও নজরদারি ডিভাইস স্থাপন করা হচ্ছে মূলত সীমান্ত নিরাপত্তা নিশ্চিত করার উদ্দেশ্যে। এর মাধ্যমে আন্তঃসীমান্ত অপরাধ, চোরাকারবারি, এবং অপরাধীদের চলাচল জাতীয় চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করার পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।

গত সপ্তাহে সীমান্তের কিছু এলাকায় ভারত কাঁটাতারের বেড়া দেওয়ার চেষ্টা করলে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) ও বাংলাদেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিজিবি)-র মধ্যে উত্তেজনা দেখা দেয়। এ অবস্থায় পতাকা বৈঠকের পর বিএসএফ বেড়া দেওয়ার কাজ সাময়িকভাবে বন্ধ রাখে। কিন্তু এর জেরে ঢাকায় ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে রবিবার তলব করা হয়।

পরের দিন ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনার মো. নূরুল ইসলামকে তলব করে জানায় যে, বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে বেড়া দেওয়ার ক্ষেত্রে দুই দেশের পূর্বের চুক্তি ও প্রটোকল মানা হচ্ছে। ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়, সীমান্ত অপরাধ দমন ও চোরাকারবারি বন্ধে ভারত তার প্রতিশ্রুতিতে অটল রয়েছে। ভারতের পক্ষ থেকে আরও বলা হয়েছে, সীমান্ত নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ও অপরাধমূলক কার্যকলাপ রোধে ভারত সহযোগিতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।

ভারতের পক্ষ থেকে স্পষ্টভাবে জানানো হয়েছে যে, সীমান্ত সুরক্ষার জন্য যে পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে, তা বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যকার দীর্ঘদিনের সমঝোতা ও চুক্তি অনুযায়ীই হচ্ছে।

repoter