ঢাকা,  শুক্রবার
১৯ ডিসেম্বর ২০২৫ , ০২:২৫ মিনিট

Donik Barta

শিরোনাম:

* জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে মানবতাবিরোধী অপরাধ: ওবায়দুল কাদেরসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দাখিল * গুলিবিদ্ধ শরিফ ওসমান হাদির অবস্থা আশঙ্কাজনক, দেশে–বিদেশে উদ্বেগ * ঢাকা–দিল্লি সম্পর্কে নতুন করে উত্তেজনা, আজ চালু থাকছে ভারতীয় ভিসা কেন্দ্র * ৬৬ হাজার কোটি টাকার সম্পদ জব্দ, বিদেশে পাচার হওয়া অর্থ উদ্ধারে গতি আনছে সরকার * যুক্তরাষ্ট্রের ‘সন্ত্রাসবিরোধী যুদ্ধ’ ফিরিয়ে আনছেন ট্রাম্প, সমালোচনার কেন্দ্রে ভেনেজুয়েলা অভিযান * পাবনার বেড়ায় স্পিডবোটে এসে বাজারে ডাকাতি, ব্যবসায়ীরা আতঙ্কিত * যুক্তরাষ্ট্রের নতুন ভেনেজুয়েলা অভিযান: মাদুরো সরকারের ওপর চাপ বাড়ছে * ট্রাম্পের ২৮ দফা শান্তি পরিকল্পনা: ইউক্রেন–রাশিয়া যুদ্ধ বন্ধে নতুন জটিলতা * গুম ও মানবতাবিরোধী অভিযোগে ১৩ সেনা কর্মকর্তা ট্রাইব্যুনালে * বিএনপির ৪০টির বেশি আসনে মনোনয়নসংক্রান্ত অসন্তোষ, কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব ব্যস্ত সমাধান খুঁজতে

রাষ্ট্রপতির ক্ষমার ক্ষমতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট

repoter

প্রকাশিত: ১২:১৩:৩৭অপরাহ্ন , ২০ জানুয়ারী ২০২৫

আপডেট: ১২:১৩:৩৭অপরাহ্ন , ২০ জানুয়ারী ২০২৫

ফাইল ছবি

ছবি: ফাইল ছবি

সাজাপ্রাপ্ত আসামিকে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা করার ক্ষমতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট আবেদন করা হয়েছে। আজ সোমবার সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী অ্যাডভোকেট ইশরাত হাসান জনস্বার্থে এই রিট আবেদন দায়ের করেন।

রিট আবেদনে বলা হয়েছে, ফৌজদারি বিচার ব্যবস্থার প্রক্রিয়ায় সাজাপ্রাপ্ত আসামিকে রাষ্ট্রপতি ক্ষমা করতে পারেন। তবে এ ধরনের ক্ষমা প্রদানের ক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট নীতিমালা থাকা প্রয়োজন। নীতিমালার অনুপস্থিতিতে ক্ষমা প্রদানের সিদ্ধান্ত স্বেচ্ছাচারিতার জন্ম দিতে পারে বলে রিটে উল্লেখ করা হয়েছে।

আবেদনে আরও বলা হয়, সংবিধানের ৪৯ অনুচ্ছেদে রাষ্ট্রপতিকে ক্ষমা প্রদানের ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। তবে সেই ক্ষমতার ব্যবহার কেমন হবে এবং কোন পরিস্থিতিতে সাজাপ্রাপ্ত আসামি এই ক্ষমা পেতে পারে, তা নির্ধারণে নীতিমালা থাকা জরুরি। নীতিমালার অভাবে ক্ষমা প্রদানের প্রক্রিয়া স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষ হয় না বলে রিটকারীর দাবি।

আইনজীবী ইশরাত হাসান বলেন, "আমাদের আইনি কাঠামোয় রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদানের বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু এটি যেন স্বচ্ছতা ও নিরপেক্ষতার মানদণ্ড পূরণ করে, সেজন্য নীতিমালা থাকা অপরিহার্য। এই রিটের মাধ্যমে আমরা আদালতের কাছে নীতিমালা প্রণয়নের নির্দেশনা চেয়েছি।"

এই রিটের শুনানির তারিখ এখনও নির্ধারিত হয়নি। হাইকোর্টে এই রিট আবেদনের শুনানির মাধ্যমে বিষয়টি বিচারাধীন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলে সংশ্লিষ্টরা আশা করছেন।

অ্যাডভোকেট ইশরাত হাসানের দায়ের করা এই রিট দেশের বিচারব্যবস্থায় ক্ষমা প্রদানের প্রক্রিয়া নিয়ে নতুন আলোচনা তৈরি করেছে। বিচারপ্রার্থী, মানবাধিকার সংগঠন এবং সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন মহল রিটের ফলাফলের দিকে নজর রাখছে। 

repoter