ঢাকা,  শুক্রবার
১৯ ডিসেম্বর ২০২৫ , ০৩:৪৪ মিনিট

Donik Barta

শিরোনাম:

* জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে মানবতাবিরোধী অপরাধ: ওবায়দুল কাদেরসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দাখিল * গুলিবিদ্ধ শরিফ ওসমান হাদির অবস্থা আশঙ্কাজনক, দেশে–বিদেশে উদ্বেগ * ঢাকা–দিল্লি সম্পর্কে নতুন করে উত্তেজনা, আজ চালু থাকছে ভারতীয় ভিসা কেন্দ্র * ৬৬ হাজার কোটি টাকার সম্পদ জব্দ, বিদেশে পাচার হওয়া অর্থ উদ্ধারে গতি আনছে সরকার * যুক্তরাষ্ট্রের ‘সন্ত্রাসবিরোধী যুদ্ধ’ ফিরিয়ে আনছেন ট্রাম্প, সমালোচনার কেন্দ্রে ভেনেজুয়েলা অভিযান * পাবনার বেড়ায় স্পিডবোটে এসে বাজারে ডাকাতি, ব্যবসায়ীরা আতঙ্কিত * যুক্তরাষ্ট্রের নতুন ভেনেজুয়েলা অভিযান: মাদুরো সরকারের ওপর চাপ বাড়ছে * ট্রাম্পের ২৮ দফা শান্তি পরিকল্পনা: ইউক্রেন–রাশিয়া যুদ্ধ বন্ধে নতুন জটিলতা * গুম ও মানবতাবিরোধী অভিযোগে ১৩ সেনা কর্মকর্তা ট্রাইব্যুনালে * বিএনপির ৪০টির বেশি আসনে মনোনয়নসংক্রান্ত অসন্তোষ, কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব ব্যস্ত সমাধান খুঁজতে

অনলাইন ব্যবসায় প্রতারণা রোধে হাইকোর্টের ৯ নির্দেশনা

repoter

প্রকাশিত: ০৪:০১:০৪অপরাহ্ন , ১০ মার্চ ২০২৫

আপডেট: ০৪:০১:০৪অপরাহ্ন , ১০ মার্চ ২০২৫

ছবি: সংগৃহীত

ছবি: ছবি: সংগৃহীত

অনলাইন ব্যবসায় প্রতারণা বন্ধ ও গ্রাহক সচেতনতা বৃদ্ধিতে হাইকোর্ট ৯টি নির্দেশনা জারি করেছেন। আদালতের এই নির্দেশনা এখন থেকে সব অনলাইন ব্যবসায়ীকে মেনে চলতে হবে।

সোমবার বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি এস এম মাসুদ হোসেন দোলনের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এই রায় ঘোষণা করেন। রায়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আলোচিত নারী উদ্যোক্তা রোবাইয়াত ফাতেমা তনির মালিকানাধীন শোরুম ‘সানভিস বাই তনি’র ব্যবসা পরিচালনা করার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি, প্রতি মাসে অন্তত একবার তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান পরিদর্শনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

হাইকোর্টের রায়ে অনলাইন ব্যবসা সংশ্লিষ্ট ৯টি নির্দেশনা উল্লেখ করা হয়েছে। নির্দেশনাগুলো হলো:

১. বাংলাদেশের প্রচলিত আইন মেনে চলতে হবে এবং অনলাইন ব্যবসায়ী ও গ্রাহকের মধ্যে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে হবে।
২. অনলাইন ব্যবসায় আইন লঙ্ঘন হলে ক্ষতিগ্রস্ত পক্ষ আইনের সমান সুরক্ষা পাবে।
৩. প্রতিটি নাগরিকের বৈধ ব্যবসা পরিচালনার অধিকার থাকবে এবং আইনি প্রক্রিয়া ছাড়া কোনো ব্যবসা বন্ধ করা যাবে না।
৪. ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ বিভাগের উচিত সব অনলাইন ব্যবসায়ীকে নিবন্ধনের আওতায় আনা এবং তাদের অনুমোদন দেওয়া।
৫. অননুমোদিত অনলাইন ব্যবসা বা নকল পণ্য বিক্রি রোধ করতে হবে।
৬. অনলাইন ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রশাসক, মালিক ও গ্রাহকদের জাতীয় পরিচয়পত্র যাচাই করতে হবে।
৭. বিটিআরসিসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অনলাইন ই-কমার্স প্ল্যাটফর্মগুলোর তথ্য সংরক্ষণে সহযোগিতা করতে হবে।
৮. গ্রাহকদের সচেতন করতে হবে যেন তারা অননুমোদিত অনলাইন দোকান থেকে পণ্য ক্রয় না করে।
৯. ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ বিভাগের উচিত প্রতারক ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে ভোক্তা অধিকার সুরক্ষা আইন, ২০০৯ অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া।

এই নির্দেশনা অনলাইন ব্যবসায় স্বচ্ছতা ও গ্রাহক সুরক্ষা নিশ্চিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে আশা করা হচ্ছে 

repoter