ঢাকা,  শুক্রবার
১৯ ডিসেম্বর ২০২৫ , ০২:০৯ মিনিট

Donik Barta

শিরোনাম:

* জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে মানবতাবিরোধী অপরাধ: ওবায়দুল কাদেরসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দাখিল * গুলিবিদ্ধ শরিফ ওসমান হাদির অবস্থা আশঙ্কাজনক, দেশে–বিদেশে উদ্বেগ * ঢাকা–দিল্লি সম্পর্কে নতুন করে উত্তেজনা, আজ চালু থাকছে ভারতীয় ভিসা কেন্দ্র * ৬৬ হাজার কোটি টাকার সম্পদ জব্দ, বিদেশে পাচার হওয়া অর্থ উদ্ধারে গতি আনছে সরকার * যুক্তরাষ্ট্রের ‘সন্ত্রাসবিরোধী যুদ্ধ’ ফিরিয়ে আনছেন ট্রাম্প, সমালোচনার কেন্দ্রে ভেনেজুয়েলা অভিযান * পাবনার বেড়ায় স্পিডবোটে এসে বাজারে ডাকাতি, ব্যবসায়ীরা আতঙ্কিত * যুক্তরাষ্ট্রের নতুন ভেনেজুয়েলা অভিযান: মাদুরো সরকারের ওপর চাপ বাড়ছে * ট্রাম্পের ২৮ দফা শান্তি পরিকল্পনা: ইউক্রেন–রাশিয়া যুদ্ধ বন্ধে নতুন জটিলতা * গুম ও মানবতাবিরোধী অভিযোগে ১৩ সেনা কর্মকর্তা ট্রাইব্যুনালে * বিএনপির ৪০টির বেশি আসনে মনোনয়নসংক্রান্ত অসন্তোষ, কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব ব্যস্ত সমাধান খুঁজতে

গাজায় যুদ্ধবিরতি শুরু: ১৫ মাসের সংঘর্ষের অবসান

repoter

প্রকাশিত: ১২:০০:২১অপরাহ্ন , ১৯ জানুয়ারী ২০২৫

আপডেট: ১২:০০:২১অপরাহ্ন , ১৯ জানুয়ারী ২০২৫

ছবি: সংগৃহীত

ছবি: ছবি: সংগৃহীত

গাজায় দীর্ঘ ১৫ মাসের রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের পর অবশেষে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হতে যাচ্ছে। আজ রবিবার (১৯ জানুয়ারি) স্থানীয় সময় দুপুর সাড়ে ১২টায় আনুষ্ঠানিকভাবে এই যুদ্ধবিরতি শুরু হবে। উভয়পক্ষ প্রাথমিকভাবে ৪২ দিনের জন্য এই বিরতিতে সম্মত হয়েছে।

যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুযায়ী, প্রথম ধাপে তিনজন ইসরায়েলি জিম্মির মুক্তির বিনিময়ে ইসরায়েলের কারাগারে বন্দি থাকা ৭৩৭ জন ফিলিস্তিনি বন্দিকে মুক্তি দেওয়া হবে। মুক্তি পাওয়া বন্দিদের মধ্যে বেশিরভাগই গাজার বিভিন্ন সংঘর্ষের সময় আটক হয়েছিলেন।

২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাসের নেতৃত্বে ইসরায়েলে চালানো হামলায় ২৫১ জন ইসরায়েলিকে জিম্মি করা হয়েছিল। এই যুদ্ধবিরতির প্রথম পর্যায়ে ৩৩ জন ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দেওয়া হবে।

যুদ্ধবিরতির এই চুক্তিটি সম্পাদিত হয়েছে কাতার, যুক্তরাষ্ট্র এবং মিসরের মধ্যস্থতায়। গাজার পরিস্থিতি নিয়ে দীর্ঘ আলোচনার পর এই চুক্তি বাস্তবায়িত হচ্ছে।

গত ১৫ মাসের সংঘর্ষে গাজায় প্রায় ৪৭ হাজার ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন, যাদের মধ্যে অধিকাংশই নারী ও শিশু। সংঘর্ষে ধ্বংসপ্রাপ্ত গাজার বেশিরভাগ এলাকাতেই জীবনযাত্রা স্থবির হয়ে পড়েছে। যুদ্ধবিরতির মাধ্যমে গাজায় শান্তি ও পুনর্গঠনের জন্য নতুন একটি সম্ভাবনার দ্বার খুলছে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

repoter