
ছবি: ছবি: সংগৃহীত
চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশে রেমিট্যান্স এসেছে ২৫২ কোটি ৮০ লাখ ডলার। এটি গত বছরের ফেব্রুয়ারির তুলনায় ৫০ কোটি ৬০ লাখ ডলার বা ২৫ শতাংশ বেশি। ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে মোট রেমিট্যান্স এসেছিল ২০২ কোটি ২০ লাখ ডলার। রোববার বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র মো. আরিফ হোসেন খান এ তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি আরও জানান, গত বছরের জুলাই থেকে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ৮ মাসে সর্বমোট ১ হাজার ৮৪৯ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স এসেছে। এটি আগের বছর একই সময়ের তুলনায় ২৩ দশমিক ৮ শতাংশ বেশি। ২০২৩ সালের জুলাই থেকে ২০২৪ সালের জুলাই পর্যন্ত মোট রেমিট্যান্স এসেছিল ১ হাজার ৪৯৩ কোটি ৫০ লাখ ডলার। সে হিসেবে এই সময়ে আগের চেয়ে ৩৫৫ কোটি ৫০ লাখ ডলার বেশি রেমিট্যান্স এসেছে।
রেমিট্যান্স বৃদ্ধির পেছনে রেমিট্যান্সে বাড়তি প্রণোদনা এবং হুন্ডির মাধ্যমে রেমিট্যান্স পাঠানোকে নিরুৎসাহিত করার পদক্ষেপকে কারণ হিসেবে উল্লেখ করেছেন সংশ্লিষ্টরা। সরকার ও বাংলাদেশ ব্যাংকের বিভিন্ন উদ্যোগের ফলে রেমিট্যান্স প্রবাহে ইতিবাচক পরিবর্তন এসেছে বলে মনে করা হচ্ছে।
রেমিট্যান্স বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি খাত। এটি বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধি, বাণিজ্য ঘাটতি পূরণ এবং অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে সহায়তা করে। রেমিট্যান্স বৃদ্ধি দেশের সামগ্রিক অর্থনৈতিক উন্নয়নে ইতিবাচক ভূমিকা রাখছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরের প্রথম ৮ মাসে রেমিট্যান্স প্রবাহে উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি দেখা গেছে। এটি দেশের অর্থনীতির জন্য একটি ইতিবাচক সংকেত। রেমিট্যান্স বৃদ্ধির ফলে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে স্থিতিশীলতা বজায় থাকবে এবং আমদানি ব্যয় মেটানো সহজ হবে।
সরকার ও বাংলাদেশ ব্যাংকের বিভিন্ন পদক্ষেপের ফলে রেমিট্যান্স প্রবাহে গতি এসেছে। রেমিট্যান্সে বাড়তি প্রণোদনা এবং হুন্ডির মাধ্যমে রেমিট্যান্স পাঠানোকে নিরুৎসাহিত করার ফলে বৈধ চ্যানেলে রেমিট্যান্স প্রবাহ বৃদ্ধি পেয়েছে। এছাড়াও, রেমিট্যান্স পাঠানোর প্রক্রিয়া সহজীকরণ এবং প্রেরণকারীদের জন্য বিভিন্ন সুবিধা প্রদানের ফলে প্রবাসীরা বৈধ পথে রেমিট্যান্স পাঠাতে উৎসাহিত হচ্ছেন।
রেমিট্যান্স বৃদ্ধির এই ধারা অব্যাহত থাকলে দেশের অর্থনীতিতে এর ইতিবাচক প্রভাব আরও বাড়বে। এটি বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধি, মুদ্রার মান স্থিতিশীল রাখা এবং অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরের প্রথম ৮ মাসে রেমিট্যান্স প্রবাহে উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি দেখা গেছে। এটি দেশের অর্থনীতির জন্য একটি ইতিবাচক সংকেত। রেমিট্যান্স বৃদ্ধির ফলে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে স্থিতিশীলতা বজায় থাকবে এবং আমদানি ব্যয় মেটানো সহজ হবে।
সরকার ও বাংলাদেশ ব্যাংকের বিভিন্ন পদক্ষেপের ফলে রেমিট্যান্স প্রবাহে গতি এসেছে। রেমিট্যান্সে বাড়তি প্রণোদনা এবং হুন্ডির মাধ্যমে রেমিট্যান্স পাঠানোকে নিরুৎসাহিত করার ফলে বৈধ চ্যানেলে রেমিট্যান্স প্রবাহ বৃদ্ধি পেয়েছে। এছাড়াও, রেমিট্যান্স পাঠানোর প্রক্রিয়া সহজীকরণ এবং প্রেরণকারীদের জন্য বিভিন্ন সুবিধা প্রদানের ফলে প্রবাসীরা বৈধ পথে রেমিট্যান্স পাঠাতে উৎসাহিত হচ্ছেন।
রেমিট্যান্স বৃদ্ধির এই ধারা অব্যাহত থাকলে দেশের অর্থনীতিতে এর ইতিবাচক প্রভাব আরও বাড়বে। এটি বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধি, মুদ্রার মান স্থিতিশীল রাখা এবং অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরের প্রথম ৮ মাসে রেমিট্যান্স প্রবাহে উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি দেখা গেছে। এটি দেশের অর্থনীতির জন্য একটি ইতিবাচক সংকেত। রেমিট্যান্স বৃদ্ধির ফলে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে স্থিতিশীলতা বজায় থাকবে এবং আমদানি ব্যয় মেটানো সহজ হবে।
সরকার ও বাংলাদেশ ব্যাংকের বিভিন্ন পদক্ষেপের ফলে রেমিট্যান্স প্রবাহে গতি এসেছে। রেমিট্যান্সে বাড়তি প্রণোদনা এবং হুন্ডির মাধ্যমে রেমিট্যান্স পাঠানোকে নিরুৎসাহিত করার ফলে বৈধ চ্যানেলে রেমিট্যান্স প্রবাহ বৃদ্ধি পেয়েছে। এছাড়াও, রেমিট্যান্স পাঠানোর প্রক্রিয়া সহজীকরণ এবং প্রেরণকারীদের জন্য বিভিন্ন সুবিধা প্রদানের ফলে প্রবাসীরা বৈধ পথে রেমিট্যান্স পাঠাতে উৎসাহিত হচ্ছেন।
রেমিট্যান্স বৃদ্ধির এই ধারা অব্যাহত থাকলে দেশের অর্থনীতিতে এর ইতিবাচক প্রভাব আরও বাড়বে। এটি বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধি, মুদ্রার মান স্থিতিশীল রাখা এবং অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরের প্রথম ৮ মাসে রেমিট্যান্স প্রবাহে উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি দেখা গেছে। এটি দেশের অর্থনীতির জন্য একটি ইতিবাচক সংকেত। রেমিট্যান্স বৃদ্ধির ফলে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে স্থিতিশীলতা বজায় থাকবে এবং আমদানি ব্যয় মেটানো সহজ হবে।
সরকার ও বাংলাদেশ ব্যাংকের বিভিন্ন পদক্ষেপের ফলে রেমিট্যান্স প্রবাহে গতি এসেছে। রেমিট্যান্সে বাড়তি প্রণোদনা এবং হুন্ডির মাধ্যমে রেমিট্যান্স পাঠানোকে নিরুৎসাহিত করার ফলে বৈধ চ্যানেলে রেমিট্যান্স প্রবাহ বৃদ্ধি পেয়েছে। এছাড়াও, রেমিট্যান্স পাঠানোর প্রক্রিয়া সহজীকরণ এবং প্রেরণকারীদের জন্য বিভিন্ন সুবিধা প্রদানের ফলে প্রবাসীরা বৈধ পথে রেমিট্যান্স পাঠাতে উৎসাহিত হচ্ছেন।
রেমিট্যান্স বৃদ্ধির এই ধারা অব্যাহত থাকলে দেশের অর্থনীতিতে এর ইতিবাচক প্রভাব আরও বাড়বে। এটি বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধি, মুদ্রার মান স্থিতিশীল রাখা এবং অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরের প্রথম ৮ মাসে রেমিট্যান্স প্রবাহে উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি দেখা গেছে। এটি দেশের অর্থনীতির জন্য একটি ইতিবাচক সংকেত। রেমিট্যান্স বৃদ্ধির ফলে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে স্থিতিশীলতা বজায় থাকবে এবং আমদানি ব্যয় মেটানো সহজ হবে।
সরকার ও বাংলাদেশ ব্যাংকের বিভিন্ন পদক্ষেপের ফলে রেমিট্যান্স প্রবাহে গতি এসেছে। রেমিট্যান্সে বাড়তি প্রণোদনা এবং হুন্ডির মাধ্যমে রেমিট্যান্স পাঠানোকে নিরুৎসাহিত করার ফলে বৈধ চ্যানেলে রেমিট্যান্স প্রবাহ বৃদ্ধি পেয়েছে। এছাড়াও, রেমিট্যান্স পাঠানোর প্রক্রিয়া সহজীকরণ এবং প্রেরণকারীদের জন্য বিভিন্ন সুবিধা প্রদানের ফলে প্রবাসীরা বৈধ পথে রেমিট্যান্স পাঠাতে উৎসাহিত হচ্ছেন।
রেমিট্যান্স বৃদ্ধির এই ধারা অব্যাহত থাকলে দেশের অর্থনীতিতে এর ইতিবাচক প্রভাব আরও বাড়বে। এটি বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধি, মুদ্রার মান স্থিতিশীল রাখা এবং অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
repoter