ঢাকা,  শুক্রবার
১৮ এপ্রিল ২০২৫ , ০৮:৫৯ মিনিট

Donik Barta

শিরোনাম:

* ইউরোপে রাজনৈতিক আশ্রয় পেতে কঠিন হবে বাংলাদেশের নাগরিকদের জন্য * আলোচনায় অসন্তুষ্ট কারিগরি শিক্ষার্থীরা, আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা * চীন থেকে অর্থ আনার অনিয়মে জড়িত থাকার অভিযোগে এনবিআরের দুই কর্মকর্তা বাধ্যতামূলক অবসরে * ঢাকার চারপাশে গড়ে উঠছে ব্লু নেটওয়ার্ক: পানি সম্পদ উপদেষ্টা * বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক নিয়ে ফলপ্রসূ আলোচনা * গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধি বাড়ালেও সরবরাহ সংকট ও চুরি কমেনি * দেশজুড়ে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস, কোথাও কোথাও শিলাবৃষ্টির সম্ভাবনা * ২১ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন, বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি নেমে এসেছে ৬ দশমিক ৮২ শতাংশে * মাত্র ৮ দিনের মাথায় জামিনে মুক্ত ‘ডন মাসুদ’, এলাকায় ফের আতঙ্কের ছায়া * প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি প্রতিনিধি দল

ছয় ব্যাংকের ঋণপত্র খোলায় বিধিনিষেধ প্রত্যাহার

repoter

প্রকাশিত: ১২:৩৭:১৯অপরাহ্ন , ০৭ ডিসেম্বর ২০২৪

আপডেট: ১২:৩৭:১৯অপরাহ্ন , ০৭ ডিসেম্বর ২০২৪

ছবি: সংগৃহীত

ছবি: ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ ব্যাংক সংকটে থাকা ছয় ব্যাংকের ঋণপত্র (এলসি) খোলার ওপর আরোপিত শতভাগ মার্জিন রাখার বিধিনিষেধ প্রত্যাহার করেছে। এখন থেকে এসব ব্যাংক আগের নিয়ম অনুযায়ী ঋণপত্র খুলতে পারবে, যা আগের তুলনায় আর্থিক লেনদেন সহজ করবে।

চলতি বছরের আগস্টে ব্যাংকগুলোর ঋণপত্র খোলার সময় শতভাগ মার্জিন রাখার শর্ত বাধ্যতামূলক করা হয়েছিল। তবে সাম্প্রতিক পরিস্থিতি বিবেচনায় এই শর্ত তুলে নেওয়া হয়েছে। এ উদ্যোগের ফলে ইসলামী ব্যাংক, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক, ইউনিয়ন ব্যাংক, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক ও বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক পুনরায় স্বাভাবিক কার্যক্রম চালাতে পারবে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সিদ্ধান্ত আসে এই ছয় ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকদের (এমডি) সঙ্গে বৈঠকের পর। বৈঠকের পর কেন্দ্রীয় ব্যাংক একটি চিঠির মাধ্যমে নির্দেশনা জারি করে, যেখানে উল্লেখ করা হয় যে শতভাগ মার্জিন রাখার শর্ত আর প্রযোজ্য হবে না।

গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর এই ছয় ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ পুনর্গঠন করা হয়। এর আগে এসব ব্যাংক সমালোচিত ব্যবসায়িক গোষ্ঠী এস আলম গ্রুপের নিয়ন্ত্রণে ছিল, যা তাদের কার্যক্রম নিয়ে নানা বিতর্কের জন্ম দিয়েছিল।

বাংলাদেশ ব্যাংকের এই পদক্ষেপ সংকটাপন্ন ব্যাংকগুলোর ওপর আর্থিক চাপ কমাবে বলে আশা করা হচ্ছে। একইসঙ্গে, ঋণপত্র খোলার বাধাগুলো দূর হওয়ায় বাণিজ্যিক কার্যক্রমে গতি আসবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

repoter