ঢাকা,  বৃহস্পতিবার
৫ ডিসেম্বর ২০২৪ , ১২:৫৫ মিনিট

Donik Barta

শিরোনাম:

* বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে লক্ষ্যমাত্রা: ৪-৫ শতাংশে নামানো হবে * কারামুক্ত হলেন সাবেক এসপি বাবুল আক্তার * জাতির অস্তিত্ব রক্ষায় ঐক্যের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার * চীনকে হারিয়ে অনূর্ধ্ব-২১ হকি বিশ্বকাপে বাংলাদেশের ইতিহাস * ইমাম হোসেন তাঈম হত্যা মামলায় যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি গ্রেপ্তার * অদৃশ্য শক্তির বিরুদ্ধে ধৈর্যের সঙ্গে লড়াই করতে হবে: তারেক রহমান * বিপিএল থিম সংয়ের কিছু লাইন লিখেছেন ড. ইউনূস * ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক বিষয়ে একচুলও ছাড় নয়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের তীব্র প্রতিবাদ * দক্ষিণ কোরিয়ায় সামরিক আইন জারি * জাতীয় ঐক্যের আহ্বান জানাবেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস

"বোস-আইনস্টাইন তত্ত্বের শতবার্ষিকী উদযাপনে অধ্যাপক ইউনূস: বাংলাদেশ আবারও গর্বিত বিজ্ঞান মঞ্চে"

repoter

প্রকাশিত: ০৫:০৮:৪৪অপরাহ্ন , ০৭ নভেম্বর ২০২৪

আপডেট: ০৫:০৮:৪৪অপরাহ্ন , ০৭ নভেম্বর ২০২৪

ছবি: সংগৃহীত

ছবি: ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের বিজ্ঞানী ও শিক্ষাবিদদের উদ্দেশ্যে ড. ইউনূসের আহ্বান: চিন্তার স্বাধীনতার সাথে বৈশ্বিক অবদান রাখতে প্রস্তুত হোন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শুরু হওয়া “বোস-আইনস্টাইন পরিসংখ্যানের শতবর্ষ উদযাপন: ঢাকার উত্তরাধিকার” শীর্ষক সম্মেলনের উদ্বোধনীতে বক্তব্য দেন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। বিজ্ঞানী সত্যেন্দ্রনাথ বসুর আবিষ্কার ও তার ঐতিহাসিক প্রভাবের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, "আমাদের এই বিপ্লবের মধ্য দিয়ে শিক্ষার্থীরা তাদের চিন্তার স্বাধীনতা পুনরুদ্ধার করেছে। এখন প্রয়োজন বৈশ্বিক বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে অবদান রাখার সক্ষমতা তৈরি করা।”

অধ্যাপক ইউনূস আরও বলেন, আমাদের বিজ্ঞান গবেষণার পরিবেশ উন্নয়নের যে প্রচেষ্টা চলছে তা অব্যাহত থাকবে। তিনি উল্লেখ করেন, “আমাদের শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিশ্বাস জাগাতে হবে যে তারাই একদিন বিশ্ব মঞ্চে নেতৃত্ব দেবে। ১৯২৪ সালে সত্যেন্দ্রনাথ বসু যে আত্মবিশ্বাস নিয়ে বিজ্ঞান গবেষণায় অবদান রেখেছিলেন, সে আত্মবিশ্বাসই আমাদের তরুণদের মধ্যে জাগ্রত করতে হবে।”

শতবর্ষ উদযাপন উপলক্ষে দেশ-বিদেশের বিজ্ঞানীরা একত্রিত হয়েছেন। তারা বোস-আইনস্টাইন তত্ত্বের গুরুত্বপূর্ণ বৈজ্ঞানিক প্রভাব নিয়ে আলোচনা করছেন। ইউনূস বলেন, “বোসের আবিষ্কার কেবল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নয়, সমগ্র বাংলাদেশের জন্য গর্বের বিষয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে পুনরায় বিশ্বমানের একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে এই শতবার্ষিকী একটি নতুন প্রেরণা হয়ে আসুক।”

তিনি স্মৃতিচারণ করেন ঢাকার পুরনো দিনের শহরের পরিবেশ নিয়ে, যেখানে বসুর মত বিজ্ঞানীরা বিজ্ঞান ও সংস্কৃতির প্রসারে নিবেদিত ছিলেন। “সেই ঢাকা ফিরিয়ে আনা সম্ভব না হলেও সেই গৌরবময় শিক্ষার আবহ আমরা আবারও ফিরিয়ে আনতে পারি,” বলে তিনি বক্তব্য শেষ করেন।

repoter